মোবাইলের চার্জার যখন হূদপিন্ড

Monday, October 17, 2011

Details




















আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার দৈনন্দিন জীবনে নিয়ে আসছে নানান রকম সুযোগ সুবিধা। আধুনিক সব প্রযুক্তি পণ্য নিয়েই গড়ে উঠছে জীবন। এসব প্রযুক্তি পণ্য ছাড়া কল্পনাই করা যায় না একেকটি দিন। বিশ্বব্যাপী বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশি ব্যবহূত প্রযুক্তি পণ্যের নাম মোবাইল ফোন। উন্নত দেশ থেকে শুরু করে উন্নয়নশীল এবং অনুন্নত দেশগুলোতেও এখন সব ধরনের মানুষের হাতে হাতে পৌঁছে গেছে মোবাইল ফোন। বাংলাদেশের প্রেক্ষিত বিবেচনা করলেও বর্তমানে প্রায় ৭ কোটি মানুষের হাতে পৌঁছে গেছে মোবাইল ফোন। মোবাইল ফোনের অপরিহার্য অংশ এর চার্জার। তবে দিন ফুরিয়ে আসছে বোধহয় চার্জারের! হ্যাঁ, বিজ্ঞানীরা এমন ধরনের প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করছেন, যাতে করে শরীরের স্বাভাবিক চলাফেরা এবং এমনকি হূদপিন্ডের স্পন্দনের সাথে সাথেই চার্জ হয়ে যাবে এর ব্যাটারী। যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির একদল গবেষক সম্প্রতি তৈরি করেছেন এক ন্যানোজেনারেটর যা শরীরের  স্বাভাবিক চলাফেরা এবং হূদস্পন্দনের গতি থেকেই মোবইলের ব্যাটারি রিচার্জ করার প্রয়োজনীয় শক্তি সংগ্রহ করতে সক্ষম। ন্যানোজেনারেটর মূলত অতি ক্ষুদ্রাকৃতির একটি চিপ যা সংযুক্ত থাকবে মোবাইল ডিভাইসের সাথে। ডিভাইসটি বহন করার সময়ই এটি শক্তি সংগ্রহ করে চার্জ করবে সেই ডিভাইস। গবেষকরা আশা করছেন এই প্রযুক্তি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে নিকট ভবিষ্যতে এমপিথ্রি প্লেয়ার বা মোবাইল ফোনের মত ডিভাইসগুলো ব্যাটারির আর প্রয়োজন হবে না। এখন পর্যন্ত তারা যে ন্যানোজেনারেটর তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন, তা                          দিয়ে ক্ষুদ্রাকৃতির এলইডি বা এলসিডি ডিসপ্লে চালানো যাবে। এর ধারাবাহিকতাতেই তারা মোবাইল চালানোর শক্তি অর্জনের আশাবাদ জানিয়েছেন। ন্যানোজেনারেটর নিজেই একটি নমনীয় কম্পিউটার চিপ যা যান্ত্রিক চাপকে ইলেকট্রিক্যাল শক্তিতে রূপান্তর করতে পারে। প্রায় ছয় বছর ধরে জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি’র গবেষক লং লিন ওয়া এবং তার সহকর্মীরা এটি নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। তারা জানিয়েছেন, তাদের বর্তমান সাফল্য এই প্রযুক্তির সূচনা মাত্র। এর পরিপূর্ণ সুফল বহনযোগ্য সকল ডিভাইসের ভবিষ্যত ডিজাইনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে।                                  
 স্বাভাবিক চলাফেরা এবং হূদস্পন্দনের গতি থেকেই মোবইলের ব্যাটারি রিচার্জ করার প্রয়োজনীয় শক্তি সংগ্রহ করতে সক্ষম। ন্যানোজেনারেটর মূলত অতি ক্ষুদ্রাকৃতির একটি চিপ যা সংযুক্ত থাকবে মোবাইল ডিভাইসের সাথে। ডিভাইসটি বহন করার সময়ই এটি শক্তি সংগ্রহ করে চার্জ করবে সেই ডিভাইস। গবেষকরা আশা করছেন এই প্রযুক্তি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে নিকট ভবিষ্যতে এমপিথ্রি প্লেয়ার বা মোবাইল ফোনের মত ডিভাইসগুলো ব্যাটারির আর প্রয়োজন হবে না। এখন পর্যন্ত তারা যে ন্যানোজেনারেটর তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন, তা দিয়ে ক্ষুদ্রাকৃতির এলইডি বা এলসিডি ডিসপ্লে চালানো যাবে। এর ধারাবাহিকতাতেই তারা মোবাইল চালানোর শক্তি অর্জনের আশাবাদ জানিয়েছেন। ন্যানোজেনারেটর নিজেই একটি নমনীয় কম্পিউটার চিপ যা যান্ত্রিক চাপকে ইলেকট্রিক্যাল শক্তিতে রূপান্তর করতে পারে। প্রায় ছয় বছর ধরে জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি’র গবেষক লং লিন ওয়া এবং তার সহকর্মীরা এটি নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। তারা জানিয়েছেন, তাদের বর্তমান সাফল্য এই প্রযুক্তির সূচনা মাত্র। এর পরিপূর্ণ সুফল বহনযোগ্য সকল ডিভাইসের ভবিষ্যত ডিজাইনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে।        

আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার দৈনন্দিন জীবনে নিয়ে আসছে নানান রকম সুযোগ সুবিধা। আধুনিক সব প্রযুক্তি পণ্য নিয়েই গড়ে উঠছে জীবন। এসব প্রযুক্তি পণ্য ছাড়া কল্পনাই করা যায় না একেকটি দিন। বিশ্বব্যাপী বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশি ব্যবহূত প্রযুক্তি পণ্যের নাম মোবাইল ফোন। উন্নত দেশ থেকে শুরু করে উন্নয়নশীল এবং অনুন্নত দেশগুলোতেও এখন সব ধরনের মানুষের হাতে হাতে পৌঁছে গেছে মোবাইল ফোন। বাংলাদেশের প্রেক্ষিত বিবেচনা করলেও বর্তমানে প্রায় ৭ কোটি মানুষের হাতে পৌঁছে গেছে মোবাইল ফোন। মোবাইল ফোনের অপরিহার্য অংশ এর চার্জার। তবে দিন ফুরিয়ে আসছে বোধহয় চার্জারের! হ্যাঁ, বিজ্ঞানীরা এমন ধরনের প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করছেন, যাতে করে শরীরের স্বাভাবিক চলাফেরা এবং এমনকি হূদপিন্ডের স্পন্দনের সাথে সাথেই চার্জ হয়ে যাবে এর ব্যাটারী। যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির একদল গবেষক সম্প্রতি তৈরি করেছেন এক ন্যানোজেনারেটর যা শরীরের স্বাভাবিক চলাফেরা এবং হূদস্পন্দনের গতি থেকেই মোবইলের ব্যাটারি রিচার্জ করার প্রয়োজনীয় শক্তি সংগ্রহ করতে সক্ষম। ন্যানোজেনারেটর মূলত অতি ক্ষুদ্রাকৃতির একটি চিপ যা সংযুক্ত থাকবে মোবাইল ডিভাইসের সাথে। ডিভাইসটি বহন করার সময়ই এটি শক্তি সংগ্রহ করে চার্জ করবে সেই ডিভাইস। গবেষকরা আশা করছেন এই প্রযুক্তি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে নিকট ভবিষ্যতে এমপিথ্রি প্লেয়ার বা মোবাইল ফোনের মত ডিভাইসগুলো ব্যাটারির আর প্রয়োজন হবে না। এখন পর্যন্ত তারা যে ন্যানোজেনারেটর তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন, তা দিয়ে ক্ষুদ্রাকৃতির এলইডি বা এলসিডি ডিসপ্লে চালানো যাবে। এর ধারাবাহিকতাতেই তারা মোবাইল চালানোর শক্তি অর্জনের আশাবাদ জানিয়েছেন। ন্যানোজেনারেটর নিজেই একটি নমনীয় কম্পিউটার চিপ যা যান্ত্রিক চাপকে ইলেকট্রিক্যাল শক্তিতে রূপান্তর করতে পারে। প্রায় ছয় বছর ধরে জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি’র গবেষক লং লিন ওয়া এবং তার সহকর্মীরা এটি নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। তারা জানিয়েছেন, তাদের বর্তমান সাফল্য এই প্রযুক্তির সূচনা মাত্র। এর পরিপূর্ণ সুফল বহনযোগ্য সকল ডিভাইসের ভবিষ্যত ডিজাইনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে। (সূত্রঃ দৈনিক ইত্তেফাক ১৭ অক্টোবর)       






0 comments:

Post a Comment

 

Admin

My Photo
Shah Alam Badsha
View my complete profile

About This Blog

Poll

Powered By Blogger
Powered by Blogger.

Counter

 

© 2010 Excellent Bangladesh